ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে এর চেয়ে লজ্জাজনক বিষয় একটি রাষ্ট্রের জন্য আর কি হতে পারে

 

ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে এর চেয়ে লজ্জাজনক বিষয় একটি রাষ্ট্রের জন্য আর কি হতে পারে


ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে এর চেয়ে লজ্জাজনক বিষয় একটি রাষ্ট্রের জন্য আর কি হতে পারে

 একটি দেশের প্রবেশ মুখ বিমানবন্দরে যদি সামান্য ট্রলি না পাওয়া যায় এই লজ্জা রাষ্ট্র কোথায় রাখবে? বিমানবন্দরের অত্যাধুনিক ৩য় টার্মিনালের বানিয়ে কি হবে যদি, এই সামন্য ট্রলির ব্যাবস্থা না করতে পারে। বিমানবন্দরে অনেক হয়রানির কথা শুনি আলহামদুলিল্লাহ  ব্যাক্তিগতভাবে আমি কখনও হয়রানির শিকার হইনি, শুধুএকবার ট্রলির সমস্যা ছাড়া। সেবার মাত্র ১৫ মিনিটে ইমিগ্রেশন ও লাগেজ হাতে পেয়ে যে আনন্দ পেয়েছিলাম মূহুর্তেই সব আনন্দ নিরানন্দে পরিনত হয়ে যায় ট্রলি না পেয়ে। বিমান বন্দরে কর্মরত দুজনকে জিজ্ঞেসা করলে উত্তরে বলে এদায় তাদের নয়। এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত গেলাম কোথাও ট্রলি পেলাম না।  কর্তব্যরত আরেকজনকে বললে জানায় এ দায় নাকি এয়ারলাইন্সের, যে ফ্লাইটে এসেছি সেই ফ্লাইটের কর্তৃপক্ষকে বলতে হবে।



আসলে এ দায় কার, এগুলো দেখার যেন কেউ নেই??

ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে এর চেয়ে লজ্জাজনক বিষয় একটি রাষ্ট্রের জন্য আর কি হতে পারে


যে খাত থেকে রাষ্ট্র  সর্বাধিক আয় করে সেই খাতে যদি  সামান্য এই সেবা গুলি না দিতে পারে তাহলে কেমনে কি? 

বিমান বন্দরে পর্যাপ্ত পরিমাণ নিষ্ঠাবান কিছু কর্মি দরকার যারা সমস্ত প্রবাসীদের খেয়াল রাখবে কার কি দরকার। ৩ য় টার্মিনাল নির্মানের আগে এসব বিষয় আগে উন্নত করার দরকার।

ছবিঃসংগৃহীত 

মনিরুজ্জামান।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال