রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে মিয়ানমার।

 


রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধানের জন্য বাংলাদেশ সচেষ্ট থাকলেও এখনো সফলতার মুখ দেখেনি। প্রথমে করোনা মহামারির প্রকোপ, পরে মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের কারণে থমকে যায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর আলোচনা।


রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে মিয়ানমার।

রোহিঙ্গা প্রশ্নে আলোচনা শুরুর প্রস্তাব পাঠিয়েছে মিয়ানমারের সেনা সরকার। 

শিগগিরই প্রত্যাবাসন নিয়ে নেপিদোর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হবে বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।

 এছাড়া বন্ধু দেশের সহায়তায় বহুমাত্রিক আলোচনাও অব্যাহত রাখার কথাও জানান তিনি।


রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে মিয়ানমার।

মিয়ানমারের সঙ্গে বৈঠক না হলেও, রোহিঙ্গা ফেরাতে সোচ্চার অবস্থানের কথা জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন, এ নিয়ে জাতিসংঘের নানা পর্যায়ে আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখতে চলছে কূটনৈতিক তৎপরতা।

২০১৭ সালে সু চি সরকারের সময়, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি সই করে বাংলাদেশ। সেখানে যে সরকারি ক্ষমতায় থাকুক চুক্তি বাস্তবায়নে তারা দায়বদ্ধ বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


Previous Post Next Post

نموذج الاتصال