সাবধান! নতুবা এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত যেতে হবে।
যে কারনে যে কাউকে এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত পাঠাতে পারে।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আশা করি আপনারা ভালো আছেন।
করোনাকালীন সময় মানবতার খাতিরে সৌদি সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের সমন্বয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস বা জেদ্দা এমবিসি ডিজিটাল পাসপোর্ট হাতে লিখে মেয়াদ বাড়িয়ে দেয় এবং সেই পাসপোর্ট নিয়ে লোকজন দেশে আসা-যাওয়া করতে পেরেছে।
কিন্তু বর্তমানে করোনা না থাকায় সরকারের আইন মেনে চলে লোকজন ভ্রমন করতেছে। সেই আইন হচ্ছে ভ্রমনের জন্য আপনার ই-পাসপোর্ট বা ডিজিটাল পাসপোর্টে ন্যূনতম ছয় মাস মেয়াদ থাকতে হবে ।
হাতে লিখে মেয়াদ বাড়িয়ে দিয়েছে এই কারণে, যেন আপনি কাফালার কাজ, ইকামা বানানো ইত্যাদি কাজ সময় মত সম্পন্ন করতে পারেন। আর যারা ডিজিটাল পাসপোর্টের মেয়াদ উত্তীর্ণ করতে দিয়েছেন, কিন্তু এখনো হাতে পাননি আর সেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর কাগজ দিয়ে দেশ থেকে ছুটির মেয়াদ শেষ ফেরত আসতে চাচ্ছেন, সে ব্যাপারে কোন গ্যারান্টি নেই। আমাদের জানামতে বাংলাদেশ এয়ারপোর্টে এরকম অনেককেই ফেরত পাঠিয়েছে ন্যূনতম মেয়াদ না থাকাই। কারণ এয়ারপোর্টে আপনার পাসপোর্ট স্ক্যানিং করে আর ওই স্ক্যানিং এ হাতের লিখা মেয়াদ প্রযোজ্য নয়।
তাই প্রবাসী ভাইয়েরা, নিজেই সাবধান হোন এবং অন্যকে সতর্ক করুন।
ধন্যবাদ ,ভালো থাকবেন
Essa